1. Setting a Goal & Communicating with everyone: কর্মক্ষেত্রে প্রতিটি মানুষ এবং প্রতিটি টিমের নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকতে হবে। এই লক্ষ্য নির্ধারণ করে সবার সাথে কমিউনিকেট করতে হবে।
2. Nurturing Creativity & Fresh Ideas: অনেকে টিমের সামনে নিজের আইডিয়া শেয়ার করতে বা কথা বলতেই লজ্জা পান। কিন্তু টিমের সাথে কথা বলতে না পারলে, টিমের কাজগুলোতে আপনার ইনপুট অনেক কম থাকবে। তাই আপনার মতামত ও আইডিয়া সবার সাথে শেয়ার করবেন।
3. Honest Feedback without the Fear of Judgment: কর্মক্ষেত্রে কার্যকরভাবে ফিডব্যাক আদান-প্রদান করা শিখলে কোল্যাবোরেটিভ কাজ করা অনেক সহজ হয়ে যায়, কাজের কোয়ালিটিও বেড়ে যায়। তাই আপনার টিমের সদস্যদের সাথে গঠনমূলক ফিডব্যাক আদান-প্রদান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
4. Encouraging Everyone to Ask Questions: টিমের ক্ষেত্রে কমিউনিকেশনে ক্লিয়ার থাকা খুবই জরুরি। তাই কোনো কাজ না বুঝলে, অবশ্যই প্রশ্ন করে ক্লিয়ার হয়ে নেবেন। এবং সবাইকে প্রশ্ন করার সুযোগ দেবেন।
5. Delegation & Taking Charge: অনেক সময় টিমের মধ্যে আমরা নিজেকে যতটুকু অ্যাসাইন করা হয়েছে, ততটুকু কাজ শেষ করেই বসে থাকি। কিন্তু দেখা যায় পুরো টিমের টার্গেট এতে ফিলাপ হচ্ছে না। এক্ষেত্রে, আপনি নিজেই চার্জ নিয়ে কাজ করবেন। এটা আপনার proactiveness প্রকাশ করবে।
6. Negotiating a Win-Win: কর্মক্ষেত্রে প্রতিদিনই আপনাকে negotiate করতে হবে। এক্ষেত্রে দুটো পক্ষেরই সুবিধা হয়, এরকম সমাধানের চেষ্টা করুন।
7. Documentation: Collaborative communication এর ক্ষেত্রে লিখিত আকারে সব ডকুমেন্টেড থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ডকুমেন্ট হোক, স্প্রেডশিট হোক, যেকোনো টিম কমিউনিকেশন লিখিত আকারে গুছিয়ে রাখবেন।
এই প্রত্যেকটি বিষয় মাথায় রাখলে আমাদের কোল্যাবোরেটিভ কমিউনিকেশন করা আপনার পক্ষে অনেক সহজ হবে এবং ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। তাই অভ্যাসগুলো খুব দ্রুত আয়ত্ত করে ফেলুন।
No comments:
Post a Comment