ডায়াবেটিস বা
বহুমূত্র রোগটির
সঙ্গে
আমরা
সবাই
কম
বেশি
পরিচিত। এ
রোগের
ভুক্তভোগিদের সবসময়ই
একটা
ধরাবাঁধা নিয়মের
মধ্য
দিয়ে
চলতে
হয়।
এটি
এমন
একটি
রোগ,
যার
সঙ্গে
খাদ্যাভাস ও
লাইফস্টাইলের গভীর
সম্পর্ক রয়েছে।
খাদ্যের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীকে
অনেক
নিয়মকানুন মেনে
চলতে
হয়।
অনেক
সতর্কতা দরকার
হয়।
রোজায়
লাইফস্টাইলে একটি
বড়
পরিবর্তন আসে।
রোজা
রাখলে
দীর্ঘ
সময়
অনাহারে থাকতে
হয়।
আবার
অনেকেই
ইফতার
ও
সেহরিতে এমন
খাবার
গ্রহণ
করেন,
যা
ডায়াবেটিস রোগীর
জন্য
ক্ষতিকর। এসব
কারণে
শারীরিক নানা
সমস্যা
হতে
পারে।
এসব
সমস্যা
এড়াতে
কিছু
বাড়তি
সতর্কতা প্রয়োজন।
১.
সেহরির
শেষ
সময়ের
অল্প
কিছুক্ষণ আগে
সেহরি
খেতে
হবে।
২.
ইফতারের সময়
অধিক
পরিমাণে মিষ্টি
ও
চর্বি
জাতীয়
খাবার
গ্রহণ
করা
যাবে
না।
৩.
ডায়াবেটিক রোগীদের পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি
ও
পুষ্টিকর খাবার
খেতে
হবে
যেন
তারা
পানিশূন্যতায় না
ভোগেন।
খেজুর
খেলে
একটা
খেজুর
খেতে
পারেন।
৪. ফলমূল, শাকসবজি, ডাল ও টক দই খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। ডাবের পানি পান করতে পারেন। পিঁয়াজু, বেগুনি, পুরি, পরোটা কাবাবের মতো খাবার অল্প পরিমাণে খেতে পারেন।
৪. ফলমূল, শাকসবজি, ডাল ও টক দই খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। ডাবের পানি পান করতে পারেন। পিঁয়াজু, বেগুনি, পুরি, পরোটা কাবাবের মতো খাবার অল্প পরিমাণে খেতে পারেন।
৫.
খাদ্যের ক্যালরি ঠিক
রেখে
খাওয়ার
পরিমাণ
এবং
ধরন
ঠিক
করতে
হবে।
সঠিক
সময়ে
সঠিক
পরিমাণ
খাওয়া
প্রয়োজন।
৬.
রমজানের আগে
যে
পরিমাণ
ক্যালরিযুক্ত খাবার
খেতেন,
রমজানে
ক্যালরির পরিমাণ
ঠিক
রেখে
খাবার
সময়
এবং
ধরন
বদলাতে
হবে।
৭.
রোজা
রাখা
অবস্থা
সুগার
বেশি
কমলে
বা
বেড়ে
গেল
সঙ্গে
সঙ্গে
চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে
হবে।
৮.
রোজার
সময়
নিজে
ডায়াবেটিসের ওষুধ
সমন্বয়
করবেন
না,
এতে
মারাত্মক পরিণতি
হতে
পারে।
ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
৯.
রোজার
সময়
দিনের
বেলা
অতিরিক্ত ব্যায়াম করা
উচিত
নয়।
এতে
হাইপোগ্লাইসেমিয়া (রক্তে
চিনি
কমে
যাওয়া)
হতে
পারে।
১০.
রোজার
সময়
রাতের
বেলা
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি,
কম
মিষ্টি
রসালো
ফল
এবং
পুষ্টিকর খাবার
খাওয়া
উচিত।
যাদের
দুধ
খেলে
হজমের
সমস্যা
হয়,
তাদের
দুধ
না
খাওয়াই
ভালো।
বিডি
প্রতিদিন/ ১
জুন,
২০১৭
No comments:
Post a Comment