আমাদের
মধ্যে
অনেকেই
আছেন
যারা
ঝাল
খেতে
ভালোবাসেন, আবার
কেউ
ঝাল
থেকে
দূরেই
থাকেন।
অনেকে
মনে
করেন,
ঝাল
খাওয়া
নাকি
শরীরের
পক্ষে
একদমই
ভালো
নয়।
তবে
চিকিৎসকেরা মনে
করেন,
ঝাল
আমাদের
শরীরের
পক্ষে
একেবারেই ক্ষতিকারক নয়।
বরং
ঝাল
খেলে
লিভার,
হৃদপিন্ড সুস্থ
থাকে।
এমনকী,
মনোবিদরা বলে
থাকেন,
মানুষের আবেগকে
নিয়ন্ত্রণে রাখতে
সাহায্য করে
ঝাল।
১।
গবেষণায় দেখা
গেছে,
লাল
মরিচে
রয়েছে
ক্যাপসেইসিন নামক
যৌগ
যা
দেহে
থার্মোজেনিক ইফেক্টের জন্য
দায়ী।
এই
থার্মোজেনিক ইফেক্ট
দেহের
ক্যালরি ক্ষয়
করতে
বিশেষভাবে সহায়ক।
২।
গবেষণায় দেখা
যায়
ঝাল
লাল
মরিচে
ক্যাপসেইসিন রয়েছে।
যা
দেহের
ক্যান্সারের কোষ
ধ্বংস
করার
জাদুকরী ক্ষমতা
রাখে।
এছাড়াও
এর
আরও
রয়েছে
সাধারণ
সর্দি
কাশি
ও
স্ট্রোক প্রতিরোধের ক্ষমতা।
৩।
ঝাল
খাবার
কার্ডিওভ্যাস্কুলার সমস্যা
দূরে
রাখতে
সহায়তা
করে
থাকে।
ঝাল
খাবার
দেহের
খারাপ
কলেস্টোরল দূর
করতে
সহায়তা
করে,
এতে
করে
হৃদপিণ্ড সুস্থ
থাকে।
এছাড়াও
ক্যাপসেইসিনের রয়েছে
অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান,
যা
প্রদাহ
বন্ধ
করতেও
সহায়তা
করে।
৪।
গবেষণায় দেখা
যায়
মরিছ
রক্তের
শিরা
উপশিরা
নমনীয়
করতে
সহায়তা
করে
এবং
উচ্চ
রক্তচাপের ঝামেলা
কমিয়ে
দেয়।
৫।
যারা
একেবারেই রাগ
নিয়ন্ত্রণে রাখতে
না
পারেন
তারা
ঝাল
খাবার
খেয়ে
রাগ
দূর
করার
চেষ্টা
করতে
পারেন।
গবেষণায় দেখা
যায়
ঝাল
খাবার
আমাদের
দেহে
টেস্টোটারিনের মাত্রা
বাড়িয়ে
যার
ফলে
রাগ
দূর
হয়ে
যায়
কিছুক্ষণের মধ্যে।
No comments:
Post a Comment