সাধারনত আমাদের
খাদ্যনালির নিচের
দিকের
স্ফিংটার বা
দরজা
ঢিলে
হয়ে
পড়লে
পাকস্থলীর অ্যাসিড ওপর
দিকে
ঠেলে
ওঠে।
আর
সে
কারণেই
বুক
জ্বালাপোড়া করে।
আর
তাছাড়া
ভারী
মসলাধার খাবার
খেয়ে
রসনা
তৃপ্ত
হলেও
পরে
এই
ধরনের
সমস্যা
দেখা
দেয়।
সাধারণত অ্যাসিডিটি বা
অম্লতার কারণে
এ
সমস্যা
হয়ে
থাকে।
আবার
অনিয়মিত বা
অসময়ে
খেলেও
বুক
জ্বালাপোড়া করতে
পারে।
খাদ্যনালির নিচের
দিকের
স্ফিংটার বা
দরজা
ঢিলে
হয়ে
পড়লে
পাকস্থলীর অ্যাসিড ওপর
দিকে
ঠেলে
ওঠে।
আর
সে
কারণেই
বুক
জ্বালাপোড়া করে।
তাছাড়া
কিছু
কিছু
খাবার
এড়িয়ে
চলাই
ভালো
যেমন,
গোলমরিচ, রসুন,
কাঁচা
পেঁয়াজ
ও
অধিক
মসলাযুক্ত খাবার,
বেশি
তেল-চর্বিযুক্ত খাবার, কমলা, আনারস,
টমেটো
ইত্যাদি টক
ফল
বা
ফলের
রস
ও
সবজি;
চকলেট,
ক্যাফেইন বা
কফি;
পিপারমিন্ট; অ্যালকোহল এ
সমস্যা
বাড়িয়ে
দিতে
পারে।
তাছাড়া
এই
সমস্যার সমাধানে আরও
কিছু
নিয়ম
মেনে
চলতে
হবে।
যেমনঃ
একসঙ্গে অনেকখানি খেয়ে
ফেলবেন
না।
সারা
দিনে
খাবার
ভাগ
করে
খাবেন।
খেয়ে
সঙ্গে
সঙ্গে
শুয়ে
পড়বেন
না।
শোয়ার
অন্তত
দুই
ঘণ্টা
আগে
খাওয়াদাওয়া সেরে
ফেলুন।
ভরা
পেটে
ব্যায়াম করবেন
না,
বিশেষত
পেটের
ওপর
চাপ
পড়ে
এমন
ব্যায়াম। তবে
শরীরের
বাড়তি
ওজন
কমিয়ে
ফেলুন।
কোনো
কোনো
ওষুধ
বুক
জ্বালার সমস্যাটা বাড়িয়ে
দিতে
পারে
যেমন
অ্যাসপিরিন। এগুলো
কখন
খেতে
হবে,
তা
চিকিৎসকের কাছে
জেনে
নিন।
সাধারণ
বুক
জ্বালাপোড়া এমনিতেই বা
অ্যাসিডিটির ওষুধে
সেরে
যায়।
তবে
প্রায়ই
বুক
জ্বালা
করলে
এবং
পাশাপাশি ওজন
হ্রাস,
কালো
পায়খানা, মলত্যাগের স্বাভাবিক অভ্যাসের পরিবর্তন, পেটব্যথা, খাবার
গিলতে
সমস্যা
ইত্যাদি সমস্যা
হলে
অবশ্যই
চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে
হবে।
-বিডি
প্রতিদিন
No comments:
Post a Comment