Preparation: প্রস্তুতি গ্রহণের মাধ্যমে আপনি যে বিষয় নিয়ে কথা বলতে চান তা সম্পর্কে আরো জানতে পারবেন এবং কথা বলার জন্য কনফিডেন্স পাবেন। প্রস্তুতি দুই ধরনের, স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি। আপনি খুব অল্প সময় পড়াশোনা করে কোনো বিষয়ে কথা বলার জন্য প্রস্তুতি নিলে তা স্বল্পমেয়াদি প্রস্তুতি হবে। আর দীর্ঘ সময় ধরে কোনো বিষয় সম্পর্কে কাজ কিংবা পড়াশোনার মাধ্যমে আপনার যে প্রস্তুতি হয়, সেটাই long term বা দীর্ঘমেয়াদি প্রস্তুতি।
Practice: যদি বড় স্কেলে কোনো
প্রেজেন্টেশন বা পাব্লিক স্পিকিং
দিতে হয়, তাহলে কনফিডেন্ট
থাকার জন্য আগে থেকে
practice করুন। আগে
থেকে প্র্যাকটিস করা থাকলে অনেক
কঠিন কথাও আপনি খুব
সাবলীলভাবে বলতে পারবেন, যেটা
আপনার personal এবং professional সব ক্ষেত্রেই আপনাকে সাহায্য
করবে।
People বা মানুষ: আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কারা, সেটা বুঝুন। আপনি একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে যেয়ে যদি সাধু বাংলায় কথা বলা শুরু করেন কিংবা প্রত্যন্ত গ্রামের একটা বাংলা মিডিয়াম স্কুলে যেয়ে যদি পুরোপুরি ইংলিশে কথা বলেন, তাহলে কি আপনার শ্রোতারা আপনার মেসেজগুলো ভাল মতো নিতে পারবে? পারবে না। তাই যার সাথে কথা বলছেন, তাকে মাথায় রেখে আপনার বক্তব্য ঠিক করুন।
Practical Example: কথা বলার সময় যতটা সম্ভব বাস্তব উদাহরণ ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার শ্রোতারা আপনার কথা আরো সহজে বুঝতে পারবে।
Pause & Poise: আপনি যা বলতে চাচ্ছেন সেটা কমিউনিকেট করার জন্য কথা বলা যেমন জরুরি, তেমনি কথার মাঝে বিরতি দেয়াও অত্যন্ত জরুরি। আপনার কথার কোনো একটি অংশ শেষ হয়ে গেলে, কোনো অংশে বেশি গুরুত্ব দিতে হলে, কিংবা সামনের মানুষটিকে আপনার কথা সঠিকভাবে বোঝাতে হলে Pause ব্যবহার করুন।
আবার, আপনি যেভাবে কথা বলছেন, আপনার body language, tonality, appearance- ইত্যাদির উপরেও আপনার শ্রোতারা আপনাকে কীভাবে গ্রহণ করবেন সেটা নির্ভর করে। তাই আপনার Poise বা graceful balance নিশ্চিত করুন
No comments:
Post a Comment