আছে, সেটা ফলো করতে হবে। ই-মেইল, মেসেজ, মিটিং, টিমওয়ার্ক- প্রতি ক্ষেত্রেই। বস
কিংবা মেন্টরের কাছে শেখা যাবে, নাহলে লিংকডইন বা ইউটিউব তো আছেই।
2. Collaboration করা/ অন্যদের সাথে গুছিয়ে কাজ করতে পারা: প্রফেশনাল লাইফে
অবশ্যই অন্যদের সাথে কাজ করতে হবে। তাই কীভাবে ছোট ও বড় টিমের সাথে কাজ করা
যায়, অন্যদের ইনপুট নিয়েই প্রজেক্ট আগানো ও শেষ করা যায়, তা শিখতে হবে।
3. Delegation করা: চাকরির ক্ষেত্রে একটি প্রোমোশনের পরেই অনেকের reportee
থাকে, ব্যবসার ক্ষেত্রে শুরু থেকেই আপনার আন্ডারে মানুষ কাজ করবে যাদেরকে আপনার
কাজ assign করতে হবে। তখন যেন এমন মনে না হয় যে আপনি শুধু কাজ দিচ্ছেন, নিজে
করছেন না। খুব সহজ একটি উপায় হলো, প্রথমেই বলে নেবেন আপনি কী করছেন, তারপর
আপনার subordinate দের কাজ দিবেন।
4. Feedback দেওয়া এবং নেওয়া: ফিডব্যাক প্রতিটি কাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তাই
ফিডব্যাক দিতে এবং নিতে পারা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কমিউনিকেশন স্কিল।
Ø ফিডব্যাক দেওয়ার সময়, বার্গার মেথড ফলো করতে পারেন। প্রথমেই যাকে ফিডব্যাক
দিচ্ছেন, তার কাজের ভালো দিকগুলো বলুন। এরপর কোথায় কোথায় improve
করতে হবে সেটা বলুন। সবার শেষে, আবারো তার ভালো দিকগুলো তুলে ধরুন।
তাহলে, যাকে ফিডব্যাক দিচ্ছেন তার morale কমে যাবে না।
Ø ফিডব্যাক নেওয়ার সময়, আপনার facial expression স্বাভাবিক রাখুন, যেন মনে
না হয় আপনি বিরক্ত হচ্ছেন। আপনাকে যিনি ফিডব্যাক দিচ্ছেন তাকে ধন্যবাদ দিন,
এবং বলুন যে আপনি এই বিষয়গুলোর উপর কাজ করবেন। পরবর্তীতে আপনি কাজ
করার পর তাকে জানান। মনে রাখবেন, ফিডব্যাকের মাধ্যমেই আপনার কাজের
কোয়ালিটি বাড়বে।
5. Negotiation করা: কাজের ক্ষেত্রে প্রতিদিনই আমাদেরকে negotiate করতে হয়।
প্রতিটি ডেডলাইন একটি নেগোসিয়েশন, ক্লায়েন্ট, কলিগ, অন্যান্য টিম- সবার সাথেই
নেগোশিয়েট করার প্রয়োজন পড়ে। নেগোসিয়েশনের সময় চেষ্টা করুন যেন দুই পক্ষেরই
সুবিধা হয় এমন কোনো ফলাফল আসছে।
6. Conflict resolution করতে পারা: প্রফেশনাল লাইফে কনফ্লিক্টের সমাধান না করলে,
এটা আপনাকে লং টার্মে এফেক্ট করতে পারে। কারো সাথে কোনো কনফ্লিক্ট তৈরি হলে, চেষ্টা
করুন কথা বলে সমাধান করতে। যদি কোনো সমাধানে না পৌঁছাতে পারেন, সেক্ষেত্রে
সম্মানের সাথে আপনাদের দ্বিমতকে acknowledge করুন। ভালো সম্পর্ক নিশ্চিত করে
কনফ্লিক্ট শেষ করুন।
No comments:
Post a Comment