খুবই কর্মঠ, কাজ পাগলা চাইনিজরা শনি ও রবি দুইদিন ছুটি দেয়; দুপুরে লাঞ্চের পরে ঘুমানোর জন্য ১ ঘন্টা সময় দেয়। শুধু তাই নয়, সবাই যাতে ভালোভাবে ঘুমাতে পারে তার জন্য বিশেষ ধরনের চেয়ার দেয়, পরিবেশ বানিয়ে দেয়।
কেন,,,,?
তারা কি বোঝেনা যে ৭ দিনে ৬ দিন ১০/১২ ঘন্টা করে কর্মী কে খাটালে আউটপুট বেশি পাওয়া যাবে?
এই প্রশ্নটি আমি এক চাইনিজ কে করেছিলাম; তিনি উত্তর দিয়েছিলেন ৭ দিনে ৬ দিন ১২/১৪ ঘন্টা খাটিয়ে তুমি শুধু গা-ধা পালবে; কোয়ালিটি পেতে চাইলে তোমাকে মানুষ পালতে হবে, যার ব্রেনকে তুমি যত বৈচিত্র দিতে পারবে, প্রয়োজনমত রেস্ট দিতে পারবে ; ক্রিয়েটিভ আউটপুট পাবে।
তোমার কোম্পানির কাজ যদি গা-ধার কাজ হয় ; মানে বুদ্ধিমত্তা দরকার নাই শুধুমাত্র মাল বহন করতে পারলেই হলো, তাহলে ৭ দিনে পারলে ৭ দিনই কাজ করাও; যখন আর মাল বহন করতে পারবেনা তখন একটিকে বাদ দিয়ে আরেকটিকে নিয়ে নাও।
কিন্তু যদি বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন হয়, তাহলে তাকে দুইদিন ছুটি, দুপুরে ঘুম, পেইড ভ্যাকেশন ইত্যাদি দিতে হবে।
কেন,,,,?
তারা কি বোঝেনা যে ৭ দিনে ৬ দিন ১০/১২ ঘন্টা করে কর্মী কে খাটালে আউটপুট বেশি পাওয়া যাবে?
এই প্রশ্নটি আমি এক চাইনিজ কে করেছিলাম; তিনি উত্তর দিয়েছিলেন ৭ দিনে ৬ দিন ১২/১৪ ঘন্টা খাটিয়ে তুমি শুধু গা-ধা পালবে; কোয়ালিটি পেতে চাইলে তোমাকে মানুষ পালতে হবে, যার ব্রেনকে তুমি যত বৈচিত্র দিতে পারবে, প্রয়োজনমত রেস্ট দিতে পারবে ; ক্রিয়েটিভ আউটপুট পাবে।
তোমার কোম্পানির কাজ যদি গা-ধার কাজ হয় ; মানে বুদ্ধিমত্তা দরকার নাই শুধুমাত্র মাল বহন করতে পারলেই হলো, তাহলে ৭ দিনে পারলে ৭ দিনই কাজ করাও; যখন আর মাল বহন করতে পারবেনা তখন একটিকে বাদ দিয়ে আরেকটিকে নিয়ে নাও।
কিন্তু যদি বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন হয়, তাহলে তাকে দুইদিন ছুটি, দুপুরে ঘুম, পেইড ভ্যাকেশন ইত্যাদি দিতে হবে।
ছুটি ও বিশ্রামে চীনা সৃষ্টিশীলতা
উপস্থাপন করা উৎসটি চীনা কর্মনীতি এবং সৃজনশীলতার মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে। এটি তুলে ধরে যে কীভাবে চীনা কর্মীরা সপ্তাহান্তে দুই দিনের ছুটি পান এবং দুপুরের খাবারের পর এক ঘণ্টা বিশ্রামের সুযোগ পান, যেখানে তাদের জন্য বিশেষ চেয়ার এবং উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা হয়। প্রশ্ন করা হয় যে, সপ্তাহে ছয় দিন ১২-১৪ ঘণ্টা কাজ করানো হলে কি বেশি আউটপুট পাওয়া যেত না। এর উত্তরে একজন চীনা ব্যক্তি ব্যাখ্যা করেন যে, দীর্ঘক্ষণ কাজ করানো হলে কেবল 'গাধা' তৈরি হয়, কিন্তু গুণগত মান এবং সৃজনশীলতা পেতে হলে কর্মীদের মস্তিষ্কে বৈচিত্র্য দিতে হবে এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিশ্চিত করতে হবে। উৎসটি আরও বলে যে, যদি কাজের জন্য বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন না হয়, তাহলে কর্মীদের অবিরাম কাজ করানো যেতে পারে; কিন্তু বুদ্ধিমত্তা-নির্ভর কাজের জন্য ছুটি, বিশ্রাম এবং পেইড ভ্যাকেশন অপরিহার্য।
উপস্থাপন করা উৎসটি চীনা কর্মনীতি এবং সৃজনশীলতার মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে। এটি তুলে ধরে যে কীভাবে চীনা কর্মীরা সপ্তাহান্তে দুই দিনের ছুটি পান এবং দুপুরের খাবারের পর এক ঘণ্টা বিশ্রামের সুযোগ পান, যেখানে তাদের জন্য বিশেষ চেয়ার এবং উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা হয়। প্রশ্ন করা হয় যে, সপ্তাহে ছয় দিন ১২-১৪ ঘণ্টা কাজ করানো হলে কি বেশি আউটপুট পাওয়া যেত না। এর উত্তরে একজন চীনা ব্যক্তি ব্যাখ্যা করেন যে, দীর্ঘক্ষণ কাজ করানো হলে কেবল 'গাধা' তৈরি হয়, কিন্তু গুণগত মান এবং সৃজনশীলতা পেতে হলে কর্মীদের মস্তিষ্কে বৈচিত্র্য দিতে হবে এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিশ্চিত করতে হবে। উৎসটি আরও বলে যে, যদি কাজের জন্য বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন না হয়, তাহলে কর্মীদের অবিরাম কাজ করানো যেতে পারে; কিন্তু বুদ্ধিমত্তা-নির্ভর কাজের জন্য ছুটি, বিশ্রাম এবং পেইড ভ্যাকেশন অপরিহার্য।
No comments:
Post a Comment